1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. editor@amadergouripur.com : Al Imran :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
গৌরীপুরে মাদক ও দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ নারীসহ আটক তিন গৌরীপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেপ্তার সংসদের আগে স্থানীয় নির্বাচন চাইলেন জামায়াতের আমির গৌরীপুরে কৃষক হত্যার ঘটনায় মামলা গৌরীপুরে ১৮শ পিস ইয়াবাসহ জামাই-শ্বশুর গ্রেফতার গৌরীপুরে শতবর্ষী মসজিদের নতুন অসমাপ্ত ভবনের উদ্বোধন গৌরীপুরে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক পরিষদের উদ্যোগে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ইসরাইলি পণ্য বর্জনের স্লোগান দিয়ে দোকানে দোকানে লুট, গাড়ি ভাঙচুর গৌরীপুর আন্তঃব্যাচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের লটারি গৌরীপুরে আকিজের সেলসম্যানের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন ও টাকা ছিনতাই, প্রতিবাদে মানববন্ধন

লকডাউনে মদ না পেয়ে বার্নিশ রং পানে মারা গেল ৩ ভারতীয়

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ৪২১ Time View

করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভারতে ২১ দিনের লকডাউন পর্ব চলছে। দোকান-পাট, বাজার-হাট বেশির ভাগই প্রায় বন্ধ। যেগুলি খোলা আছে, সেগুলিতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জোগান নামমাত্র। যার ফলে ভারতের অধিকাংশ এলাকাতেই বন্ধ মদের দোকানও। ফলে বেজায় সমস্যায় পড়েছেন দেশের অসংখ্য সুরা-প্রেমী মানুষ।

মদের অভাবে অনেকরই দিশাহারা অবস্থা! কিন্তু মদ পাওয়া যাচ্ছে না বলে কি বার্নিশ মেশানো রং খেতে হবে! অবিশ্বাস্য হলেও এমনই বিচিত্র কাণ্ড ঘটিয়েছেন ভারতের তামিলনাড়ুর চেঙ্গলপট্টু এলাকার তিন বাসিন্দা।

২৫ মার্চ থেকে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে দৈনন্দিন মদের জোগানে বেশ টান পড়েছিল। মদ না পেয়ে রোববার রাতে শেষমেশ বার্নিশ মেশানো রং কিনে খেয়ে নেন তামিলনাড়ুর চেঙ্গলপট্টু এলাকার তিন যুবক। খাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা। তিনজনকে যন্ত্রনায় ছটফট করতে দেখে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃ্ত্যু হয় ওই তিনজনের।

হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বিষক্রিয়ার ফলেই মৃত্যু হয়েছে এই তিন জনের। জানা গিয়েছে, মৃত তিন জনের নাম প্রদীপ, শিবরামণ ও শিবশংকর। জিনিউজ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Designed and developed by Mymensinghitpark