1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. editor@amadergouripur.com : Al Imran :
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন

মিয়ানমারে খনিতে ভূমিধসে মৃত্যু বেড়ে ১৬২

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ৫২৩ Time View

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাচিন প্রদেশের হপাকান্ত এলাকায় একটি জেড খনিতে ভূমিধসের ১২ ঘণ্টা পর ১৬২ জনের লাশ উদ্ধার করার কথা নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। জেড খনি শিল্পে এটাই সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা। ২০১৫ সালে একটি দুর্ঘটনায় ১১৩ জন মারা গিয়েছিল।

ফায়ার সার্ভিস আরও ৫৪ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ‘ভারী বর্ষণের কারণে তৈরি হওয়া কাদার ঢেউয়ে চাপা পড়েছে জেড খনির শ্রমিকরা।’ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, মৃতদের বেশিরভাগই জেড পাথর আহরণকারী। এখনও বহু নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তবে সেই সংখ্যা কত তা জানায়নি কর্তৃপক্ষ।

দেশের বৃহত্তর শহর ও রাজধানী ইয়াঙ্গুন থেকে ৬০০ মাইল উত্তরে অবস্থিত কাচিনে বৃহস্পতিবার সকালের দিকে এই ভূমিধস হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ জেড খনিগুলো মিয়ানমারে অবস্থিত, যার মধ্যে কাচিনে অধিকাংশ খনি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, কাদার ভূমিধস থেকে পালাতে খনি শ্রমিকরা প্রাণপণ চেষ্টা করছেন। কিন্তু মিনিটের মধ্যেই তারা চাপা পড়েন। এই দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ৩৮ বছর বয়সী শ্রমিক মাউং খাইং বলেছেন, ‘হঠাৎ করে দৌড়াও দৌড়াও চিৎকার শুনলাম। এক মিনিটের মধ্যে পাহাড়ের নিচে থাকা সবাই অদৃশ্য হয়ে গেলো। আমার এখনও গা ছমছম করছে। অনেকে সাহায্য চাইছিল, কিন্তু কেউ ছিল না।’

রয়টার্সের তথ্য মতে, একজন স্থানীয় কর্মকর্তা ভারী বর্ষণের কারণে বৃহস্পতিবার লোকজনকে খনিতে না যেতে সতর্ক করেছিলেন।

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাচিন প্রদেশের হপাকান্ত এলাকায় একটি জেড খনিতে ভূমিধসের ১২ ঘণ্টা পর ১৬২ জনের লাশ উদ্ধার করার কথা নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। জেড খনি শিল্পে এটাই সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা। ২০১৫ সালে একটি দুর্ঘটনায় ১১৩ জন মারা গিয়েছিল।

ফায়ার সার্ভিস আরও ৫৪ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ‘ভারী বর্ষণের কারণে তৈরি হওয়া কাদার ঢেউয়ে চাপা পড়েছে জেড খনির শ্রমিকরা।’ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, মৃতদের বেশিরভাগই জেড পাথর আহরণকারী। এখনও বহু নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তবে সেই সংখ্যা কত তা জানায়নি কর্তৃপক্ষ।

দেশের বৃহত্তর শহর ও রাজধানী ইয়াঙ্গুন থেকে ৬০০ মাইল উত্তরে অবস্থিত কাচিনে বৃহস্পতিবার সকালের দিকে এই ভূমিধস হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ জেড খনিগুলো মিয়ানমারে অবস্থিত, যার মধ্যে কাচিনে অধিকাংশ খনি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, কাদার ভূমিধস থেকে পালাতে খনি শ্রমিকরা প্রাণপণ চেষ্টা করছেন। কিন্তু মিনিটের মধ্যেই তারা চাপা পড়েন। এই দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ৩৮ বছর বয়সী শ্রমিক মাউং খাইং বলেছেন, ‘হঠাৎ করে দৌড়াও দৌড়াও চিৎকার শুনলাম। এক মিনিটের মধ্যে পাহাড়ের নিচে থাকা সবাই অদৃশ্য হয়ে গেলো। আমার এখনও গা ছমছম করছে। অনেকে সাহায্য চাইছিল, কিন্তু কেউ ছিল না।’

রয়টার্সের তথ্য মতে, একজন স্থানীয় কর্মকর্তা ভারী বর্ষণের কারণে বৃহস্পতিবার লোকজনকে খনিতে না যেতে সতর্ক করেছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Designed and developed by Mymensinghitpark